সেরা ১০ ওয়েব ব্রাউজার [২০২১]

0
সেরা ১০ ওয়েব ব্রাউজার ২০২১

আপনি যদি ২০২১ সালের সেরা ওয়েব ব্রাউজার খুঁজে থাকেন, তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এবং সেটি মূলত একটি ব্রাউজার ব্যবহার করেই।

ইন্টারনেটে প্রবেশ করাতে হলে সবার আগে যা দরকার হয় তা হলো ইন্টারনেট কানেকশন এবং দ্বিতীয়ত একটি ওয়েব ব্রাউজার। একটি অপারেটিং সিস্টেমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার বা অ্যাপ হলো এই ওয়েব ব্রাউজার।

ওয়েব ব্রাউজারকে আবার ইন্টারনেটে প্রবেশের দরজাও বলা যেতে পারে। আজকের আর্টিকেলে বর্তমান সময়ের সেরা ১০টি ওয়েব ব্রাউজার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

$ads={1}
আরো পড়ুনঃ


সেরা ১০ ওয়েব ব্রাউজার ২০২১

1. Google Chrome


Google Chrome - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ, লিনাক্স, ম্যাক ওএস, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং ক্রোম ওএস।

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার হলো Google Chrome। এটি আপনার আমার সকলের পরিচিত একটি ব্রাউজার।

গুগলের তৈরি এই ব্রাউজারটি প্রথম রিলিজ করা হয় ২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ সালে। এরপর থেকেই এটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বর্তমানে গুগল ক্রোম সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ওয়েব ব্রাউজার এবং এটির ৬০% এর চেয়েও বেশি মার্কেট শেয়ার রয়েছে।

অন্যান্য সকল ওয়েব ব্রাউজারের মতো এতেও বুকমার্ক ম্যানেজমেন্ট, এক্সটেনশান, থিম, ডেটা সিংক, ইনকগনিটো মোডের মতো সকল বেসিক ফিচারসই রয়েছে।


2. Mozilla Firefox


Mozilla Firefox - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ, লিনাক্স, ম্যাক ওএস, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস, ক্রোম ওএস এবং বিএসডি ওএস।

বর্তমান সময়ের আরেকটি সেরা ওয়েব ব্রাউজার হলো Mozilla Firefox। এটিও সকলের কাছে পরিচিত একটি ওয়েব ব্রাউজার।

ফ্রি এবং ওপেন সোর্স ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সকে ডেভলপ করেছে মোজিলা ফাউন্ডেশন এবং এর অধীনস্ত মোজিলা কর্পোরেশন।

এটি ২০০২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বরে প্রথম রিলিজ করা হয়। বর্তমানে মজিলা ফায়ারফক্স জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে গুগল ক্রোমের পরেই আছে। এই ওয়েব ব্রাউজারটি ৯০টিরও বেশি ভাষা সাপোর্ট করে।

ব্রাউজারটিতে বুকমার্ক ম্যানেজমেন্ট, এক্সটেনশান, থিম, ডেটা সিংক, ইনকগনিটো মোডের মতো সকল বেসিক ফিচারই রয়েছে। বিশেষ ফিচার হিসেবে এতে ইন-ব্রাউজার ক্রিপ্টোমাইনিং ব্লকিং, ট্রাকিং প্রটেকশন রয়েছে।


3. Brave Browser


Brave Browser - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ, ম্যাকওস, লিনাক্স, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস।

আপনি কি আপনার ইন্টারনেট প্রাইভেসি নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত? এই প্রশ্নের উত্তর যদি 'হ্যা' হয় তাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত ওয়েব ব্রাউজারটি হলো Brave

ব্রেভ ব্রাউজারকে বলা হয় বেস্ট প্রাইভেসি ফোকাসড ক্রোমিয়াম ব্রাউজার। এই ব্রাউজারটি তৈরি করেছেন মজিলার প্রাক্তন সিইও ব্র্যান্ডন আইক। খুব কম সময়ের মাঝে ব্রাউজারটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

ক্রোমিয়াম নির্ভর ব্রাউজার ব্রেভ-এ গুগল ক্রোমের প্রায় সব ফিচারস এবং এক্সটেনশন সাপোর্ট রয়েছে। ব্রেভ গুগল ক্রোমের চেয়ে কিছুটা দ্রুত ওয়েব সাইট লোড করতেও সক্ষম।

ব্যবহারকারীদের ভালো ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা দেওয়ার লক্ষ্যে ব্রাউজরাটিতে অ্যাড ব্লকারের পাশাপাশি ট্র্যাকার, স্ক্রিপ্ট এবং থার্ড পার্টি কুকিজ ব্লকারও রয়েছে। এছাড়া ক্রিয়েটরদের সাপোর্ট করার জন্য রয়েছে ব্রেভ রিওয়ার্ড প্রোগ্রাম।


4. Microsoft Edge


Microsoft Edge - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ ১০, এক্সবক্স ওয়ান, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস।

আপনি যদি পিসিতে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই Microsoft Edge এর সাথে বেশ ভালোভাবেই পরিচিত।

এটি উইন্ডোজ ১০ এর জন্য মাইক্রোসফটের তৈরি ডিফল্ট ব্রাউজার। মাইক্রোসফট মূলত ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের হারানো সম্মান ফিরে পেতেই এটি রিলিজ করে।

ব্রাউজিং স্পিড এবং ফিচারসের দিকগুলো বিবেচনা করলে নিসন্দেহে এটি সেরা ব্রাউজারগুলোর মধ্যে একটি। আপনি যদি কিছু সময়ের জন্য ব্রাউজারটি ব্যবহার করেন, তাহলে এতে থাকা ফিচারগুলোর জন্য এটি আপনার কাছে ভালো লাগতেও পারে।

তাছাড়া এটি উইন্ডোজ ১০ এর ডিফল্ট ব্রাউজার হওয়ায় অন্যান্য ব্রাউজারগুলোর তুলনায় উইন্ডোজ ১০ এর সেটিংসের সাথে এটির ডিপ ইন্টাগ্রেশন রয়েছে। এগুলো ছাড়াও ব্রাউজারটির আরো অনেক অ্যাডভান্টেজ রয়েছে যেগুলো অন্যান্য ব্রাউজাগুলোর নেই।


5. Opera


Opera - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ, ম্যাকওস, লিনাক্স, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং বেসিক ফোন।

আরেকটি খুবই পরিচিত ওয়েব ব্রাউজার হলো Opera। আজ থেকে ২৫ বছর আগে, ১৯৯৫ সালের এপ্রিলে এটির প্রাথমিক সংস্করণ রিলিজ করা হয়েছিল।

গুগল ক্রোমের সাফল্যের কারণে ব্রাউজারটির জনপ্রিয়তা হ্রাস পেলেও অপেরা নিজেকে ফিরিয়ে এনেছে নতুনভাবে। বর্তমানে এতে অনেকগুলো চমৎকার ফিচার রয়েছে যা এটিকে অন্যতম সেরা ব্রাউজারে পরিণত করেছে।

ওয়েব ব্রাউজারটিতে বেসিক ফিচারগুলোর পাশাপাশি ফিশিং-মেলওয়্যার প্রটেকশন, ডাটা সেভিং মোড, ব্যাটারি সেভার, বিল্ট-ইন অ্যাড-ব্লকার, স্ক্রিনশট টুল, বিল্ট-ইন ভিপিএন সহ আরো অনেক ফিচার রয়েছে।

তবে এতে থাকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফিচারটি হলো অপেরা টার্বো ফিচার যা ব্যবহারকরীর ওয়েব ট্র্যাফিক কমপ্রেস করে কম ব্যান্ডউইথ ব্যবহারে সাহায্য করে থাকে।

অপেরা ব্রাউজারের জন্য প্রায় ১ হাজারেরও বেশি এক্সটেনশন রয়েছে। তবে আপনি জেনে খুশি হবেন যে অপেরাতে এখন গুগল ক্রোমের সকল এক্সটেনশান ইনস্টল করা যায়। কারণ ব্রাউজারটি ক্রোমিয়াম এর মতো একই ইঞ্জিন ব্যবহার করা শুরু করেছে।


6. Vivaldi


Vivaldi - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ, ম্যাকওস এবং লিনাক্স।

Vivaldi একটি হাইলি কাস্টমাইজেবল ব্রাউজার। মাত্র চার বছর আগে রিলিজ হওয়া এই ব্রাউজারটি ইতিমধ্যেই ২০২১ সালের অন্যতম একটি সেরা ব্রাউজার।

এটি তৈরি করেন অপেরা সফটওয়্যারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জন স্টিফেনসন ভন টেটজনার এবং তাতসুকি টমিটা। ব্রাউজারটি অনেকটা অপেরার মতো দেখতে হলেও, এটির কাস্টমাইজ সুবিধা অপেরা ব্রাউজার থেকেও বেশি।

ব্রাউজারটিতে আপনি সহজেই অ্যাড্রেস বার, ট্যাব বার ইত্যাদি নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন। এছাড়া ব্রাউজারটি ব্যবহার করার সময় একটি লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো এটির এডেপটিভ ইউজার ইন্টারফেস ওয়েব সাইট ব্রাউজের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়।

এটি যেহেতু ক্রোমিয়াম নির্ভর ওয়েব ব্রাউজার সেহেতু এটিও অপেরার মতো গুগল ক্রোমের সকল এক্সটেনশান সাপোর্ট করে এবং এতে গুগল ক্রোমের সব ফিচারসই রয়েছে।


7. Torch Browser


Torch Browser - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ।

এই ব্রাউজারটি হয়তো গুগল ক্রোম, মোজিলা ফায়ারফক্স বা অপেরার মতো এতটা জনপ্রিয় ব্রাউজার নয়, তবে উইন্ডোজের জন্য ক্রোমিয়াম নির্ভর ব্রাউজার হিসেবে এটি সেরা ইন্টারনেট ব্রাউজারগুলোর তালিকাতে একটি জায়গা পাওয়ার যোগ্য। এর কারণ এটির ফিচারস।

আপনি যদি BitTorrent ওয়ার্ল্ডের একজন ফ্যান হয়ে থাকেন তাহলে Torch ব্রাউজারটি শুধু আপনারই জন্য। কেননা এতে আছে বিল্ট-ইন টরেন্ট ডাউনলোডার, যার সাহায্যে আপনি টরেন্ট সাইটগুলো হতে খুব সহজেই আপনার দরকারী ফাইলগুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।

এছাড়াও এই ব্রাউজারে মিডিয়া গ্রেভার নামে একটি ফিচার রয়েছে। যার সাহায্যে আপনি স্ট্রিমিং ওয়েব সাইট হতে ভিডিও এবং অডিও ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।

এগুলো ছাড়াও ব্রাউজারটিতে আরো বেশ কয়েকটি আকর্ষণীয় ফিচার আছে। যেহেতু এটি একটি ক্রোমিয়াম নির্ভর ব্রাউজার, তাই ব্রাউজারটির ইউজার ইন্টারফেস ক্রোমের মতোই এবং এতে গুগল ক্রোমের সব ফিচারই রয়েছে।


8. UC Browser


UC Browser - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং বেসিক ফোন।

UC Browser নিসন্দেহে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য সেরা ওয়েব ব্রাউজারগুলোর মধ্যে একটি। আপনি হয়তো জানেন, এটি মাইক্রোসফটসহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের জন্যও উপলব্ধ।

আপনি যদি ইউসি ব্রাউজার এর একজন ফ্যানবয় হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি এই ব্রাউজারটি উইন্ডোজ ১০-এ ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন বা UWP অ্যাপ্লিকেশন হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন।

তাছাড়া ক্রোমিয়াম নির্ভর ব্রাউজার ইউসি ব্রাউজার অন্যান্য ব্রাউজারগুলোর মতোই ফাস্ট একটি ওয়েব ব্রাউজার। এর ইউজার ইন্টারফেস আপনার অবশ্যই ভালো লাগবে। কেননা এর ইউজার ইন্টারফেস অন্যান্য সুপরিচিত ব্রাউজারগুলোর মতোই সমানভাবে আকর্ষণীয়।

ব্রাউজারটিতে বিল্ট-ইন অ্যাড ব্লকার, বিল্ট-ইন পাসওয়ার্ড ম্যানেজার, স্পিড বোস্ট, নাইট মোড, ভিডিও/অডিও গ্রেভারের মতো ফিচারগুলো রয়েছে। এছাড়া অন্যান্য ডিভাইসগুলোর সাথে ট্যাব, বুকমার্ক, এক্সটেনশন, থিম ইত্যাদি সিংক করার সুবিধাও রয়েছে।


9. Maxthon


Maxthon - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ উইন্ডোজ, ম্যাকওস, লিনাক্স, অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজ ফোন।

২০০২ সালে রিলিজ হওয়া Maxthon প্রাথমিকভাবে শুধু উইন্ডোজের জন্য এভেলেবেল হলেও পরবর্তীতে এটিকে অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলোতেও রিলিজ দেওয়া হয়।

ডেভেলপারগণ একে একটি ক্লাউড ব্রাউজার হিসাবে প্রমোট করে থাকেন। তবে, এটি নতুন কোন ফিচার নয়। কেননা বর্তমানে প্রায় সব শীর্ষ ওয়েব ব্রাউজার ক্লাউড ডেটা সিঙ্ক সমর্থন করে। কিন্তু এই কথা সত্য যে এটি অত্যন্ত ফাস্ট একটি ওয়েব ব্রাউজার।

এর পেছনে প্রধান কারণ হলো এটি দুটি রেন্ডারিং ইঞ্জিন, ওয়েবকিট এবং ট্রাইডেন্ট ব্যবহার করে থাকে। এতে বিল্ট-ইন অ্যাড ব্লক প্লাস, নাইট মোড, স্ক্রিনশট টুল, ইমেল ক্লায়েন্ট, পাসওয়ার্ড ম্যানেজার, ভিডিও ক্যাপচারিং টুল, নোট টেকিং টুল ইত্যাদি ফিচার রয়েছে।

তাছাড়া এটি ব্যবহার করে উইন্ডোজের নোটপ্যাড, ক্যালকুলেটর ইত্যাদিতে এক্সসেস করার সুবিধাও রয়েছে। তবে এটি তেমন গুরুত্বপূর্ণ ফিচার নয়। ফায়ারফক্সের বিকল্প হিসেবে আপনি এই ব্রাউজারটি ব্যবহার করতে পারেন।


10. Safari


Safari - ওয়েব ব্রাউজার

প্ল্যাটফর্মঃ ম্যাকওস এবং আইওএস।

ব্যবহারকরীদের জন্য Safari গুগল ক্রোম ও মোজিলা ফায়ারফক্সের বেস্ট বিকল্প ব্রাউজার হতে পারতো, যদি না অ্যাপল উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মে এটিকে ব্যান না করতো। কয়েক বছর আগে সাফারি উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মের জন্য এভেলেবেল ছিল, কিন্তু পরবর্তীতে অ্যাপল তা বন্ধ করে দেয়।

বর্তমানে সাফারি শুধু ম্যাকওস এবং আইওএসে ব্যবহার করা যায়। আপনি যদি অ্যাপলের ফ্যানবয় হয়ে থাকেন বা ম্যাকওস/আইওএস ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই ওয়েব ব্রাউজারটি আপনারই জন্য।

এটি অ্যাপল ডিভাইসের ডিফল্ট ব্রাউজার। ব্রাউজারটিতে রিডার ভিউ, আই ক্লাউড সিঙ্ক, সাফারি ট্যাব, এয়ারপ্লে ওয়েব ভিডিও, পিকচার ইন পিকচার, সাফারি সাজেশনের মতো ফিচারগুলো রয়েছে। অন্যান্য ব্রাউজারগুলোর মতো এতেও এক্সটেনশান ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে।

অ্যাপলের দাবি সাফারি ম্যাকওসে অন্যান্য ব্রাউজারের তুলনায় ৩.২ গুণ বেশি ফাস্ট জাভা স্ক্রিপ্ট লোড করতে সক্ষম এবং উইন্ডোজের অন্যান্য ব্রাউজারের তুলনায় ৩.৭ গুণ বেশি ফাস্ট জাভা স্ক্রিপ্ট লোড করতে সক্ষম।


এই ছিলো ২০২১ সালের সেরা ১০টি ওয়েব ব্রাউজার। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আশা করি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে এবং ভালো লেগে থাকলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
Post a Comment (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Accept !
To Top